Posts

Showing posts from 2016

Do you have a computer? Its time for Bioinformatics

Ahamed Ismail Hossain Just imagine a scenario that you are in a hurry to get a new protein 3-D structure or to find out a drug binding site. But you can't neither invest a lot of money to have it nor can't consume huge time. Don't worry, there is a exciting alternative for you. You can produce a protein 3-D structure, identify a drug binding site, find out a specific gene/RNA/protein sequence by writing few program on your computer and gets the result within a very short time that scientists had been trying to discover for years. But you are doing the job just using few programs, tools and software. Do you know the difference between 'Dry lab' & 'Wet lab'? Dry lab helps us to reduce our time consumption, reduces expenditure of million dollars and years long effort in a research project. What I told you to imagine is a part of dry lab. Our traditional laboratories where chemicals, drugs or other materials or biological matters are handled in liquid s

কাশফুল

Image
বিকেলের নরম বাতাস কাশফুলগুলোকে ছুঁয়ে যাচ্ছে । পেছনের ধূসর আকাশের পটভূমিতে সাদা সাদা কাশফুল দেখে মনে হয়, কোন শিল্পীর পরম মমতায় আঁকা নৈসর্গিত ছবি। আফতাব নগরের বিস্তৃর্ণ জায়গাজুড়ে কাশফুলেদের রাজত্ব। ছবি তোলার জন্য জায়গাটা চমৎকার। অথবা পড়ন্ত বিকেলে হাত ধরাধরি করে হেঁটে যাবার জন্য। কালো পিচ ঢালা সরু রাস্তার দু’ধারে সাদা রঙ্গের ফুল। এমন রাস্তা ধরে হাঁটতেই ভালো লাগে। মনে হয় জীবনের জটিল হিসেব-নিকেশকে দূরে ঠেলে এই সাদার রাজত্বে একাকার হয়ে যাই। জায়গাটা এতো সুন্দর যে, নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হতো না। অথচ কতবার এখানে আসার জন্য ‘মু’ বায়না ধরেছে। যাবার জন্য সময়ই করে উঠতে পারিনি। আজ চলে এলাম। বিকেল হলেই এখানে প্রকৃতি প্রেমী মানুষের ভিড় বাড়ে। নগরের ব্যস্ততা আর কোলাহলে ক্লান্ত মানুষ কিছুটা স্বস্থির জন্য এমন প্রকৃতির কাছাকাছি যেতে চায়। ইট পাথরের শহরে ছোট ছোট কাশফুলগুলো এখনো যে কনক্রিটের নীচে চাপা পড়েনি, এটাই বিরাট বিষয়। কতদূর থেকে মানুষ আসে এখানে! অথচ ওদের বাসা থেকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে এই ফুল দেখতে যাবো বলে কতদিন অপেক্ষা করে ছিলাম। দু’জনে হাত ধরে হেঁটে বেড়িয়েছি অনেক দূর। দু’চোখ ভরে দেখেছি শুভ্র

পূঁথি পাঠের আসর

সন্দীপনের উৎসবের ব্রুশিয়র থেকে- "আমাদের চিরায়ত লোক সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো পূঁথি পাঠ। পূঁথি আমাদের গ্রাম বাংলার হাজার বছরের ঐহিত্যকে ধারণ করে। এক সময়ের জনপ্রিয় পূঁথি পাঠ আজ নগর সংস্কৃতির প্রবল জোয়ারে বিলুপ্তের পথে। অথচ এই পূঁথি এক সময়ে ছিলো গ্রাম্য বিনোদনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম। সময়ের পরিক্রমায় আমরা ইতিহাস ভুলে যাই। আমাদের নিজেদের শেঁকড় থেকে ধীরে ধীরে সরে যাই সঠিক ইতিহাস না জানার কারণে। আমাদের প্রয়োজন ইতিহাস চর্চার। ইতিহাস চর্চার ও তার উপস্থাপনের প্রয়োজনীতাকে বিবেচনা করেই এই ‘পূঁথি পাঠের আসর’ নামক নাটকের রচনা। নাটকের গতানুগতিক ধারার বাহিরে গিয়ে আমাদের শত বছরের ঐহিত্য পূঁথি পাঠকে কেন্দ্র করেই এই নাটকের ঘটনা প্রবাহ। এর উপাদান নেয়া হয়েছে ইতিহাস থেকে। প্রতিটি চরিত্র ঐতিহাসিক। সংলাপ এবং পূঁথি পাঠের সম্মিলনে ইতিহাস যেনো জীবন্ত হয়ে ওঠে চোখের সামনে। গ্রাম্য বৃদ্ধ পূঁথি পাঠক তার শ্রোতাদের এই বাংলা স্বাধীন হবার গল্প শোনান পূঁথি র মাধ্যমে। তার গল্পের শুরু হয় বৃটিশদের বাণিজ্য তরী নিয়ে এই সবুজ, শ্যামলা, সৃমদ্ধশালী বাংলায় বাণিজ্যের উদ্দেশ্য নিয়ে আগমনের মাধ্যমে। ধীরে বাংলার শেষ স্বাধীন

কিছু সাহসের ছত্র

১. আমরা দিনের শেষ রশ্নি দেখে অজানা প্রভাতের স্বপ্ন বুনি, হেরে যাবো না বলেই পথে নেমেছি, ঐ দূর বিজয়ের মন্ত্র শুনি। ২. নিজের সাথে আজ নিজের লড়াই, কে করে ফেলে আসা দিনের হিসাব? জানি এই পথ শেষে আলোকিত ভোর নিকশ কালো মেঘে ঢাকুক আকাশ। ৩. সময়ের লেনা-দেনা ছোট ছোট ক্ষণ অবসাদ-বিষাধে যদি ঢাকে মন, যেনে রেখো বন্ধু তুমি একা নও আরো দৃঢ় করে নাও এ মনের পণ।

Darkness and Ray

Dreamless, darkness Fades further, Dreams of darkness Reality is harder. Dreams are darkness What is life’s ride? Slowly opening her eyes She smiles and says: Life is a fight. ....Samia A. স্বপ্নহীন, অন্ধকার ধীরে ধীরে কমে ঔজ্জ্বলতা, অন্ধকারের স্বপ্ন, কঠিন সে বাস্তবতা। স্বপ্নই অন্ধকার, জীবনের গন্তব্য কোনখানে? ধীরে মেলে তার চোখ মেয়েটি হেসে বলে, যুদ্ধ’ই জীবনের মানে। When my dreams and mind, Covered by darkness The reality of life, Play with mirage in shades. And that very time Didn’t lose my belief, The path is long and I’m alone I knew there is relief. Now the shadows of sadness Are fading and faraway, Though looking for the Meaning of life, But now it’s full of ray. যখন আমার স্বপ্ন এবং মন অন্ধকারে ছেয়ে যায়, জীবনের বাস্তবতা, মরীচিকার সাথে ছায়াতে খেলে যায়। আর সেই সে সময়ে, হারাইনি আমার বিশ্বাস পথ বহুদূর এবং একাকী আমি জানতাম, আছে মুক্তির আশ্বাস। এখন দু:খের প্রতিচ্ছবিরা ম্রিয়মান এবং বহুদূরে, যদিও খুঁজে ফিরি জীবনের মানে কিন্তু এখন তা প

আমি কুকুর ও মানুষের পার্থক্য করতে শিখেছি

সরকারী হলুদ দালান, তার সামনে জড়ো হয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন করছেন। একাধিক দাবী-দাওয়া নিয়ে আন্দোলন শুরু হলেও ঘন্টা খানেকের মধ্যে তা ‘এক দফা-এক দাবী’তে পরিণত হয়। সমস্যা হলো, অনেকক্ষণ চেষ্টা করেও এই এক দফা দাবীটা যে কি, সেটাই বুঝতে পারি নাই। প্রথমে তারা স্লোগান দিচ্ছিলেন ‘আমাদের দাবী মেনে নাও- মানতে হবে মেনে নাও’। শীতের সকালের আমেজ কেটে বাড়ছে রোদের উত্তাপ। রোদের গরমেই কিনা কে জানে, তারা তখন স্লোগান দিতে লাগলো ‘অমুকের গদীতে, আগুন জ্বালো এক সাথে’। আন্দোলনকারীরা পত্রিকা বিছিয়ে রোদ পোহাতে পোহাতে বাদাম চিবুচ্ছিলেন আর শ্লোগান দিচ্ছিলেন। তারা কষ্ট করে উঠে কারো গদিতে আগুন লাগাবে এমন কোন লক্ষণ দেখা গেলো না। বক্তব্য দিতে দিতে নেতার গলায় মনে হয় স্ক্র্যাচ টাইপ কিছু হয়েছে। কথা কেমন ফেটে ফেটে বের হচ্ছে। এরপরেও নিকট ভবিষ্যতে তিনি বক্তব্য থামাবেন বলে মনে হলো না। বেলা বাড়ছে, সেই সাথে বাড়ছে আন্দোলনের উত্তাপ। এমনিতেই আমরা জাতি হিসেবে আন্দোলন প্রিয়। দাবী আদায় হলো কি হলো না, সেটা বড় কথা না। কাজ-কর্ম বন্ধ করে আন্দোলন করাতেই আমাদের বিরাট আনন্দ। তো, কিছুক্ষণের মধ্যেই নেতা ঘোষনা দিলেন, আমরা কর্তৃপক্ষকে রোবব