নিজের ভাষায় মার্কেটিং- বইয়ের শিক্ষা কিভাবে কাজে লাগানো যায়
জনাব তৌফিকুর রহমান এর লেখা 'নিজের ভাষায় মার্কেটিং- মার্কেটিং এর মৌলিক বিষয় এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ' বইটি সম্পর্কে আগে একটু বলে নেই। আমার মতো অন্য ব্যকগ্রাইন্ডের যারা বিজনেস এ জড়িত বা এই রিলেটেড প্রফেশনে ঢুকে গিয়েছে, তাদের জন্য ব্যবসায়ের মৌলিক বিষয়গুলো জানা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি কঠিন। কঠিন বলছি কারণ এগুলোর উপর সহজ ভাষায় বোঝার মতো রিসোর্স বেশি একটা নেই। সে দিক থেকে দেখলে এই বইটি বেশ চমৎকার। মার্কেটিং শুধুমাত্র যে 'মার্কেটিয়ার'দের জন্য প্রযোজ্য, ব্যাপারটা মোটেই এমন না। আপনি বিজনেসের যে কোন শাখাতেই বিচরণ করুন না কেন, মার্কেটিং বা বিপনন কৌশল আপনার লাগবেই। বিস্তৃত না হোক, অন্তত মৌলিক বিষয়গুলো ব্যক্তিগত অনেক পরিকল্পনা গ্রহনেও বেশ উপকারি।
যাই হোক, বইটি পড়ার সময় যে বিষয়গুলো নোট করেছি সেগুলো এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। পুরো লেখাটা একটি আর্টিকেলে না রেখে ভাগ ভাগ করে রাখার চিন্তা করেছি। এতে পড়তে সুবিধা হবে আশা করছি, ইনশা আল্লাহ। আর যে ব্যাপারটি শিরোনামে উল্লেখ করেছি, মানে এই বইয়ের আলোকে যে স্ট্রাটেজিগুলো আমরা আমাদের অনলাইন শপ এ কাজে লাগাতে পারি সেগুলোও এখানে আলোচনার ইচ্ছে আছে। এতে করে আমাদের আইডিয়াগুলো আমরা অন্যদের সাথে শেয়ার করার এবং ভুল-ভ্রান্তিগুলো শোধরানোর সুযোগ পাবো।
প্রথম তিন অধ্যায়ের মূল পয়েন্টগুলো উল্লেখ করছি এখানে-
* পণ্য তৈরী করতে হবে ক্রেতার চাহিদা বা প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে।
* একজন Head of marketing সাধারণত এই তিনটি বিভাগ দেখে থাকেন- 1) Marketing 2) Sales 3) Customer Service.
* মার্কেটিং এর শুরু হয় বাজার গবেষণা থেকে। বাজার গবেষণা না করে ব্যবসা শুরু করলে লস হবার সম্ভাবনা ব্যাপক। এই কাজটি কিন্তু ব্যক্তিগত পর্যায়েও করা সম্ভব।
* নতুন পণ্য বাজারে আনার পূর্বে সেটির চাহিদা কেমন, তা কাস্টোমারের উপর যাচাই করে নিতে হবে। প্রয়োজনে অল্প পরিমানে এনে বাজার যাচাই করা উচিত।
* পণ্য পর্যায়ে, মানে কোন নতুন পণ্য নিয়ে কাজ করতে হলে যে কাজগুলো করতে হবে-
- নতুন পণ্য উদ্ভবন
- পণ্য তৈরী
-বাজার সম্ভাবনা যাচাই
- তৈরীকৃত পণ্যের উন্নয়ন
- ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যার্থ এমন পণ্য বাতিল করা
- পণ্যের নাম নির্ধারন
-ব্রান্ডিং নীতিমালা তৈরী।
- গ্যারান্টি, ওয়ারেন্টি ও বিক্রয়োত্তর সেবার গাইডলাইন পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রণয়ন
- প্যাকেজিং ডিজাইন
- অন্যান্য ব্রান্ড রিলেটেড উপাদান ও ম্যাটেরিয়াল প্রস্তুতকরন
> নতুন পণ্য নিয়ে যে বিষয়গুলো ভাবতে হবে-
১) আমরা কি বানাতে চাচ্ছি?
২) কেন চাচ্ছি?
৩) এতে ক্রেতার কি উপকার হবে?
> পণ্য দু'ধরনের হয়। 1) Consumer product.
যাই হোক, বইটি পড়ার সময় যে বিষয়গুলো নোট করেছি সেগুলো এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। পুরো লেখাটা একটি আর্টিকেলে না রেখে ভাগ ভাগ করে রাখার চিন্তা করেছি। এতে পড়তে সুবিধা হবে আশা করছি, ইনশা আল্লাহ। আর যে ব্যাপারটি শিরোনামে উল্লেখ করেছি, মানে এই বইয়ের আলোকে যে স্ট্রাটেজিগুলো আমরা আমাদের অনলাইন শপ এ কাজে লাগাতে পারি সেগুলোও এখানে আলোচনার ইচ্ছে আছে। এতে করে আমাদের আইডিয়াগুলো আমরা অন্যদের সাথে শেয়ার করার এবং ভুল-ভ্রান্তিগুলো শোধরানোর সুযোগ পাবো।
প্রথম তিন অধ্যায়ের মূল পয়েন্টগুলো উল্লেখ করছি এখানে-
* পণ্য তৈরী করতে হবে ক্রেতার চাহিদা বা প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে।
* একজন Head of marketing সাধারণত এই তিনটি বিভাগ দেখে থাকেন- 1) Marketing 2) Sales 3) Customer Service.
* মার্কেটিং এর শুরু হয় বাজার গবেষণা থেকে। বাজার গবেষণা না করে ব্যবসা শুরু করলে লস হবার সম্ভাবনা ব্যাপক। এই কাজটি কিন্তু ব্যক্তিগত পর্যায়েও করা সম্ভব।
* নতুন পণ্য বাজারে আনার পূর্বে সেটির চাহিদা কেমন, তা কাস্টোমারের উপর যাচাই করে নিতে হবে। প্রয়োজনে অল্প পরিমানে এনে বাজার যাচাই করা উচিত।
* পণ্য পর্যায়ে, মানে কোন নতুন পণ্য নিয়ে কাজ করতে হলে যে কাজগুলো করতে হবে-
- নতুন পণ্য উদ্ভবন
- পণ্য তৈরী
-বাজার সম্ভাবনা যাচাই
- তৈরীকৃত পণ্যের উন্নয়ন
- ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জনে ব্যার্থ এমন পণ্য বাতিল করা
- পণ্যের নাম নির্ধারন
-ব্রান্ডিং নীতিমালা তৈরী।
- গ্যারান্টি, ওয়ারেন্টি ও বিক্রয়োত্তর সেবার গাইডলাইন পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া প্রণয়ন
- প্যাকেজিং ডিজাইন
- অন্যান্য ব্রান্ড রিলেটেড উপাদান ও ম্যাটেরিয়াল প্রস্তুতকরন
> নতুন পণ্য নিয়ে যে বিষয়গুলো ভাবতে হবে-
১) আমরা কি বানাতে চাচ্ছি?
২) কেন চাচ্ছি?
৩) এতে ক্রেতার কি উপকার হবে?
> পণ্য দু'ধরনের হয়। 1) Consumer product.
এটি আবার দু'ধরণের হয়। a) Service b) Product
2) B2B product. এটি কয়েক ধরণের হতে পারে।
a) RAW materials b) Major equipment c) Accessories equipment d) Components parts. e) Process materials f) Consumable supply. g) B2B services.
>>> নতুন পণ্যের উন্নয়ন ও বাজারজাত করন
2) B2B product. এটি কয়েক ধরণের হতে পারে।
a) RAW materials b) Major equipment c) Accessories equipment d) Components parts. e) Process materials f) Consumable supply. g) B2B services.
>>> নতুন পণ্যের উন্নয়ন ও বাজারজাত করন
এখানে কয়েকটি ধাপ আছে। ধাপগুলো ক্রমান্বয়ে সাজালে এমন হয়-
আইডিয়া জেনারেশন > আইডিয়া স্ক্রিনিং > কনসেপ্ট ডেভলপমেন্ট এন্ড টেস্টিং> মার্কেটিং স্ট্রাটেজি ডেভলপমেন্ট > বিজনেস এ্যনালাইসিস > প্রডাক্ট ডেভলপমেন্ট > টেস্ট মার্কেটিং > কর্মাশিয়ালাইজেশন.
*চলবে........
*চলবে........
Comments
Post a Comment