Posts

Showing posts from November, 2013

জীবনে থামতে জানতে হবে : মারিয়া শ্রিভার

Image
এই প্রবন্ধটি প্রথম আলো'তে ০৩ নভেম্বর, ২০১৩ প্রকাশিত হয়। সংগ্রহে রেখে দিলাম। [মার্কিন সাংবাদিক ও লেখক মারিয়া শ্রিভারের জন্ম ১৯৫৫ সালের ৬ নভেম্বর। মারিয়া ছয়টি বেস্ট সেলিং বইয়ের লেখক। দ্য আলজেইমার প্রোজেক্ট টিভি শোর জন্য তিনি দুটি এমি এবং অ্যাকাডেমি অব টেলিভিশন আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স পুরস্কার লাভ করেন।] সূত্র: ২০১২ সালের ১১ মে এনেনবার্গ স্কুল ফর কমিউনিকেশন, পেনসিলভানিয়া ইউনিভার্সিটিতে দেওয়া বক্তৃতা। ইংরেজি থেকে সংক্ষেপিত অনুবাদ: মনীষ দাশ] শুভ সকাল। সমাবর্তনে অংশ নেওয়া সব শিক্ষার্থীকে শুভেচ্ছা। শিক্ষার্থীরা, তোমরা এই মুহূর্তে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে ডিগ্রি নিয়ে এমন এক পৃথিবীতে পা দিতে যাচ্ছ, যেখানে যোগাযোগই আসলে সবকিছু। দেশীয় সীমানা, সময়ের পার্থক্য, অর্থনৈতিক অবস্থান—সবকিছুকে উপেক্ষা করে সারা পৃথিবীর মানুষ এখন প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে যাচ্ছে একে অন্যের সঙ্গে। যোগাযোগের ধারণাকেই আমূল পাল্টে দিয়েছে কম্পিউটার, খুদেবার্তা, বিভিন্ন অ্যাপস, গেমস ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো। তার ও বেতার, যেকোনো মাধ্যমেই আমাদের পাশের রুম থেকে পৃথিবীর অন্যপ্রান্ত পর্যন্ত আমরা এখন দিন-রাত

এইডস’র জন্য দায়ী প্রোটিনের স্বচ্ছ ছবি ধারণ, ভ্যাকসিন আবিস্কারের কাছাকাছি বিজ্ঞানীরা

Image
অবশেষে বিজ্ঞানীদের প্রায় বিশ বছর ধরে চালানো এইডস’র গবেষনা আলোর মুখ দেখেছে। স্ক্রিপস রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং ওয়েইল কর্ণেল মেডিকেল কলেজ এর বিজ্ঞানীগণ যৌথভাবে তিনটি ল্যাবে চালানো গবেষনায় এই প্রথমবারের মত এইডস’র ট্রাইমেরিক এনভেলপ প্রোটিনের আণবিক পর্যায়ের ছবি ধারণ করতে সক্ষম হন। বিজ্ঞানী ক্যারাজহার বলেন, ‘এখন আমরা সহজেই বুঝতে পারবো কিভাবে এই ভাইরাসগুলো কাজ করে, কিভাবে এরা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকে এড়িয়ে টিকে থাকে, কেনো এই ভাইরাসগুলো অন্য ভাইরাসের মত নয়, ভবিষ্যতে কিভাবে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে এটিকে প্রতিরোধ করা যাবে এবং সর্বোপরি এইডস’র একটি কার্যকরী প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন আবিস্কার করা সম্ভব হবে। এইডস’র জন্য দায়ী অত্যান্ত জটিল এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল এইচআইভি’র এনভেলপ প্রোটিন আবিস্কার রীতিমতো চ্যালেঞ্জিং ছিলো গবেষকদের জন্য। মূলত এর প্রোটিনগুলো দ্রুত পরিবর্তনশীল রুপই প্রধান অন্তরায় ছিলো । তাই গবেষকগণ প্রথমে অত্যন্ত পরিবর্তনশীল প্রোটিনগুলোর BG505 SOSIP.664 gp140 নামে একটি সুস্থিত রুপ তৈরী করেন। এরপর তারা এক্সরে ক্রিস্টালোগ্রাফি এবং ইলেকট্রন মাইস্ক্রোস্কপি প্রযুক্তি ব্যবহা